1. lukmanmiah2619@gmail.com : news_shadhin :
  2. shadhinsurjodoy@gmail.com : স্বাধীন সূর্যোদয় : স্বাধীন সূর্যোদয়
  3. info@www.shadhinsurjodoy.com : স্বাধীন সূর্যোদয় :
সোমবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৫, ১০:৫১ অপরাহ্ন
বিজ্ঞপ্তি:
স্বাধীন সূর্যোদয় অনলাইন পত্রিকায় আপনাকে স্বাগতম। সারাদেশে জেলা ও  উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে। আগ্রহী হলে হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করুন। হোয়াটসঅ্যাপ: ০১৮৮৩-৩০৬০৪৮

ঢাকায় মার্চ ফর গাজা কর্মসূচি লক্ষ মানুষের ভিড়

কাজী আনোয়ার হোসেন (স্টাফ রিপোর্টার
  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

কাজী আনোয়ার হোসেন (স্টাফ রিপোর্টার) ইসরায়েলি বর্বরতার শিকার ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে শনিবার (১২ এপ্রিল) ঢাকার রাজপথে প্রতিবাদী জনতার ঢল নামে। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ নানা যানবাহনে মানুষ এসে জড়ো হয় রাজধানীতে। জনতার বাঁধ ভাঙা জোয়ার মিশে যায় সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। শেষ কবে এত বড় জনসমাগম হয়েছে তা মনে পরছেন না বলে জানান অনেকে।
প্যালেস্টইন সলিডারিটি মুভমেন্ট আয়োজিত মার্চ ফর গাজা শনিবার বিকাল ৩টায় শুরুর কথা থাকলেও সকাল থেকেই দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলে দলে মিছিল নিয়ে অংশগ্রহণ করেন লাখো মানুষ। ‘ফিলিস্তিন জিন্দাবাদ’, ‘ফ্রি ফ্রি ফিলিস্তিন’, ‘ইজরায়েলি পণ্য, বয়কট বয়কট’ সহ নানা স্লোগান দেন কর্মসূচিতে অংশগ্রহণকারীরা।
দুপুর ১২টা নাগাদ মূল মাঠে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। তাই মাঠের বাইরে যে যার মতো জায়গায় অবস্থান নেন। পূর্বে শিক্ষাভাবন, কদম ফোয়ারা, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবন থেকে শাহাবাগ মোড়, দক্ষিণে দোয়েল চত্বর ও পশ্চিমে টিএসসসি মোড় সব জায়গাই ছিল লোকে লোকারণ্য।
বিকাল সাড়ে ৪টায় কর্মসূচি শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত জনতার গন্তব্য ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে। সবার হাতে হাতেই ছিল ফিলিস্তিনের পতাকা, ব্যাজ ও হাত পতাকা। পুরুষের পাশাপাশি কর্মসূচিতে অংশ নেন নারীরাও। অনেকে নিজেদের ছোট সন্তানদের নিয়েও কর্মসূচিতে আসেন।
দুপুর ১২টা নাগাদ মূল মাঠে তিল ধারণের ঠাঁই ছিল না। তাই মাঠের বাইরে যে যার মতো জায়গায় অবস্থান নেন। পূর্বে শিক্ষাভাবন, কদম ফোয়ারা, জাতীয় প্রেসক্লাব ও মৎস্য ভবন থেকে শাহাবাগ মোড়, দক্ষিণে দোয়েল চত্বর ও পশ্চিমে টিএসসসি মোড় সব জায়গাই ছিল লোকে লোকারণ্য।
বিকাল সাড়ে ৪টায় কর্মসূচি শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত জনতার গন্তব্য ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের দিকে। সবার হাতে হাতেই ছিল ফিলিস্তিনের পতাকা, ব্যাজ ও হাত পতাকা। পুরুষের পাশাপাশি কর্মসূচিতে অংশ নেন নারীরাও। অনেকে নিজেদের ছোট সন্তানদের নিয়েও কর্মসূচিতে আসেন।
মূল মঞ্চে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা আসনগ্রহণ করলেও সাধারণ মানুষের মাঝে কোনও দলীয় বিভাজন দেখা যায়নি। অনেকেই জানিয়েছেন রাজনৈতিকভাবে তারা আলাদা আলাদা আদর্শ ধারণ করলেও ফিলিস্তিনিসহ বিশ্বের যেকোনও প্রান্তে মানবতার লঙ্ঘন প্রশ্নে তারা ঐক্যবদ্ধ। মিছিলেও ছিলে ঐক্যের সুর। কর্মসূচি ঘিরে কোনও ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি। কেউ কেউ নিজ উদ্যোগে আগতদের মাঝে পানি ও শরবত বিতরণ করেন।
রাজধানীর লালবাগ থেকে আগত সত্তরোর্ধ্ব এক প্রবীণ জানান, শুধু মানবতার খাতিরে সম্পূর্ণ নিজ উদ্যোগে কর্মসূচিতে এসেছেন। স্বাধীনতার পর তিনি ঢাকায় এত বড় গণজমায়েত দেখেননি। দলমত নির্বিশেষে সবার ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসের কারণে এমনটি সম্ভব হয়েছে বলেও তিনি মনে করেন তিনি।
মুন্সীগঞ্জের মাওয়া থেকে কোলের শিশু সন্তানকে নিয়ে এসেছেন হাফসা বেগম। তিনি অবস্থান নেন দোয়েল চত্বরে। হাফসা জানান, বিবেকের তাগিদে মার্চ ফর গাজা কর্মসূচিতে এসেছেন। এত বড় গণজমায়েতে অংশগ্রহণ করতে পেরে নিজেকে ধন্য মনে করেন। ফিলিস্তিন প্রশ্নে যে ঐক্য, তা আগামীতে জাতীয় জীবনেও প্রভাব ফেলবে বলে তিনি মনে করেন।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১
১২১৩১৪১৫১৬১৭১৮
১৯২০২১২২২৩২৪২৫
২৬২৭২৮২৯৩০  

১লা বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

© ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | স্বাধীন সূর্যোদয় | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
ওয়েবসাইট ডিজাইন: ইয়োলো হোস্ট